My Plan

ঢাকার সঙ্গে যোগাযোগ উন্নত করতে ফেরিঘাট, সেতু ও এক্সপ্রেস ট্রেন চালু করা হবে। শহর–গ্রাম–উপজেলা সংযোগ সড়ক চার লেনে সম্প্রসারণ, সড়ক সংস্কার ও আবাসিক গ্যাস সংযোগ দেওয়া হবে।

পাবনা থেকে ঢাকার যাতায়াত সময় কমাতে কাজিরহাট থেকে খায়েরচরে ফেরিঘাট চালু করা।
পাবনা শহরের যানজট নিরসনের জন্য মুজাহিদ ক্লাব-আঃ হামিদ রোড-গাছপাড়া পর্যন্ত চার লেনের সড়ক নির্মাণ করা।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের মাধ্যমে আন্তঃজেলা সড়ক সংস্কার ও সম্প্রসারণ করা এবং এলজিইডি-র মাধ্যমে শহরের সাথে ইউনিয়ন ও উপজেলা সংযোগ সড়ক সংস্কার, সম্প্রসারণ, নির্মাণ করা।
পাবনার কাজিরহাট-আরিচা-রাজবাড়ী Y টাইপ সেতু প্রকল্প বাস্তবায়ন করা।
পাবনা থেকে ঢাকা সরাসরি এক্সপ্রেস ট্রেন চালু করা।

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্রেন সার্ভিস, মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় চালু ও কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হবে। এডওয়ার্ড কলেজ ও টেক্সটাইল কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত করা হবে এবং মাদ্রাসায় কারিগরি শিক্ষা চালু হবে।

পাবনার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার মান উন্নয়নসহ আধুনিকায়ন করা। বিএসসি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের অবকাঠামো উন্নত করা এবং প্রতিটি মাদ্রাসায় কারিগরি শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিত করা।
পাবনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রকল্প চালু করা।

বন্ধ মিল-কারখানা পুনরায় চালু ও ক্ষুদ্র শিল্পে সহজ ঋণ প্রদান করা হবে। তাঁত ও হোসিয়ারি শিল্পে প্রণোদনা, অর্থনৈতিক অঞ্চলে শিল্প সম্প্রসারণ ও কর্মসংস্থানে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হবে।

আলহাজ, ক‍্যালিকো, পাবনা সুগার মিলসহ পাবনায় বন্ধ সকল মিল কারখানা চালু এবং সহজ শর্তে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কারখানা নির্মাণ ঋণ প্রদান করা।
পাবনার তাঁত ও হোসিয়ারী শিল্পমালিক ও শ্রমিকদের বিশেষ সরকারি প্রণোদনা প্রদান করা।
১০
অর্থনৈতিক অঞ্চলে শিল্প সম্প্রসারণ এবং জেলার শিল্পাঞ্চলকে শক্তিশালী করা ও কর্মসংস্থান নিশ্চিত করতে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ও সহায়তা বৃদ্ধি করা।

পাবনা সদর হাসপাতালে শয্যা বৃদ্ধি এবং মেডিকেল কলেজে আলাদা শয্যা নির্মাণ হবে। উপজেলা পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা আধুনিক করা হবে, কিডনি ডায়ালাইসিস ও ক্যান্সার চিকিৎসা চালু হবে এবং মানসিক হাসপাতাল আধুনিকায়ন করা হবে।

১১
পাবনা সদর হাসপাতাল পাঁচশত বেডে উন্নীতকরণ ও পাবনা মেডিকেল কলেজে পৃথকভাবে পাঁচশত শয্যার হাসপাতাল নির্মাণ করা।
১২
পাবনা সদর হাসপাতাল ও উপজেলার সকল হাসপাতালে চিকিৎসার মান উন্নয়ন করা। জরুরী স্বাস্থ্য বিভাগকে (Emergency) আরো আধুনিকায়ন ও লোকবল বৃদ্ধি করা।
১৩
পাবনায় কিডনি ডায়লাইসিস সেন্টার স্থাপন এবং ক‍্যান্সার রোগীর চিকিৎসার ব্যবস্থা করা।
১৪
পাবনা মানসিক হাসপাতালে চিকিৎসার মান উন্নয়ন এবং এর আধুনিকায়ন করা।

পদ্মা–যমুনায় পানি সংরক্ষণ ব্যারেজ নির্মাণ ও নদীভাঙন মোকাবিলা করা হবে। ইছামতি নদী প্রকল্প বাস্তবায়ন, ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ, সৌরশক্তি নির্ভর সেচ ও বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ ব্যবস্থা করা হবে।

১৫
উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলের কৃষি, প্রাণ, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং পানি আগ্রাসন থেকে বাংলাদেশকে বাঁচাতে পাবনার নাজিরগন্জ ও রাজবাড়ীর পদ্মা-যমুনার সংযোগস্থলে পানি সংরক্ষণ ব‍্যারেজ নির্মাণ করা।
১৬
ইছামতি নদীকে প্রাধান্যপ্রাপ্ত প্রকল্প হিসেবে চালু করা এবং নদীভাঙন, বন্যা ও খরা মোকাবিলা, সৌরবিদ্যুতের মাধ্যমে সেচ ব্যবস্থার উন্নয়ন ও বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ প্রকল্প গ্রহণ করা।
১৭
গ্রাম ও শহরের সামগ্রিক সামাজিক উন্নয়ন কার্যক্রমকে প্রাধান্য দিয়ে টেকসই কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা।

কৃষিপণ্য সংরক্ষণাগার নির্মাণ ও কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করা হবে। কৃষি-ভিত্তিক শিল্প প্রতিষ্ঠা ও দুধ–দুগ্ধজাত পণ্যের বাজারজাতকরণ সহজ করা হবে।

১৮
খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে উৎপাদিত কৃষিপণ্য দীর্ঘসময় সংরক্ষণের জন্য হিমাগার বা সংরক্ষণাগার নির্মাণ করা ও কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করা।
১৯
কৃষি-ভিত্তিক শিল্প প্রতিষ্ঠা ও দুধ–দুগ্ধজাত পণ্যের বাজারজাতকরণ সহজ করা হবে।

যুবকদের জন্য সমবায় ভিত্তিক উদ্যোগ ও কর্মসংস্থান প্রকল্প নেওয়া হবে। খেলাধুলা, সংস্কৃতি ও লাইব্রেরি অবকাঠামো উন্নয়ন এবং মৎস্য, হাঁস–মুরগি ও গবাদিপশু পালনে উৎসাহ ও ক্ষুদ্র ঋণ প্রদান করা হবে।

২০
সমবায় সমিতি গঠন করে যুবকদের নিয়ে হাট-ঘাট, জলা ও বালু মহাল পরিচালনা করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
২১
পাবনায় শিল্প-সাহিত্য, সংস্কৃতি, ক্রীড়া প্রতিযোগিতার মাধ্যমে মাদক ও সন্ত্রাস প্রতিরোধ এবং সবার জন্য নিরাপদ বসবাস উপযোগী পরিবেশ নিশ্চিতকরণ।
২২
বেকারদের কর্মসংস্থানের জন্য মৎস্য প্রকল্প, হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু পালনকে উৎসাহিত করা।. সমবায় ভিত্তিক উদ্যোগ ও কর্মসংস্থান প্রকল্পের অধীনে ক্ষুদ্র ঋণ সহজ করা ও প্রণোদনার ব্যবস্থা করা।

নারীর কর্মসংস্থান ও মাতৃস্বাস্থ্য সুরক্ষা কার্যক্রম চালু হবে। স্কুল–কলেজে নিরাপদ পরিবেশ এবং শিশুদের শিক্ষা ও সুরক্ষা কার্যক্রম জোরদার করা হবে।

২৩
নারীর কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধির জন্য ডে-কেয়ার সহ মাতৃস্বাস্থ্য সুরক্ষা কার্যক্রম চালু করা।
২৪
শহর ও গ্রামের স্কুল–কলেজে নিরাপদ পরিবেশ এবং শিশুদের শিক্ষা ও সুরক্ষা কার্যক্রম জোরদার করা।

সরকারি সেবা ডিজিটালাইজেশন ও আইসিটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। স্টার্টআপ সহায়তা, ফ্রিল্যান্সিং ও প্রযুক্তি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে যুবকদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।

২৫
পাবনায় আইসিটি পার্ক প্রতিষ্ঠাকরন ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করা।
২৬
যুবকদের কর্ম সংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতে স্টার্টআপ সহায়তা, ফ্রিল্যান্সিং ও প্রযুক্তি প্রশিক্ষণ দেয়া।